কাজী মামুন, পটুয়াখালী ॥ পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলার কমলাপুর ইউনিয়ানের চৌদ্দবুড়িয়া গ্রামের মো; আজাহার হাওলাদারের ছেলে মো: সাইদুল হাওলাদার এর নামে শূন্য একাউন্টের চেক দিয়ে প্রায় সাত লাখ সত্তর হাজার টাকা আত্যসাৎ এর অভিযোগ।ঘটনা সুত্রে জানা যায় ১৫/৭/২০১৮ তারিখে মো: রফিকুল ইসলাম (৫২) পিতা মৃত আ:সোবাহান মৃধা চরমৈশাদীর নিকট থেকে প্রায় ২,৫০,০০০টাকা এবং ২০/১১/২০১৮ তারিখ মো: রিয়াজ (৩০) পিতা মৃত আ: সোবাহান খান চাঁদপাল,সাবুপারা,বাউফল থেকে ৫,৫০০,০০০ টাকা নেয় উভয় টাকা র্নিদিষ্ট তারিখে ফিরত না পেয়ে ব্যাংকের ধারস্থ্য হলে উভয় চেক দুটি ব্যাংক প্রতাক্ষান করে তাদের ফিড়িয়ে দেয়। পরে উক্ত বিষয়ে অভিযুক্ত সাইদুলের নিকট গেলে প্রতারক সাইদুল আবার ও টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে পুনরায় মো; রফিকুল ইসলাম প্রতারকের কথা মতন ব্যাংকে ৩১/১০/২০১৮ ইং তারিখে চেক জমা দিলে ব্যাংক আবারো তা প্রতাক্ষান করেন।অত:পর বিগত ২০/১২/২০১৮ ইং তারিখ আইনজীবীর মাধ্যমে এডিসহ চেকের টাকা দাবি সম্বলিত লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করিলেও প্রতারক টাকা দেয়ার কোন উদ্দ্যেগ গ্রহন করেনি অতপর ২১/০১/২০১৯ তারিখ ১৩৮ ধারার অপরাধে আদালতে ন্যায় বিচারের নিবেদন করেন। অপর দিকে মো: রিয়াজ তার ৫,৫০,০০০ টাকা ফেরত নেয়ার জন্য ব্যাপক অনুনয় বিণয় করিলে প্রতারক সাইদুল তাকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড,পটুয়াখালী শাখায় তার ব্যাংক হিসাবে ৫,৫০,০০০ (পাঁচলক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকার এক খানা চেক প্রদান করে যাহার নং গঈউ৯২৮৪৩৯৩ উক্ত চেক খানা ব্যাংকে জমা প্রদান করিরে পূর্বের মতন এ চেক খানাও ব্যাংক প্রতাক্ষাণ করেন। এর পর প্রতারক সাইদুলের সাথে মো: রিয়াজ যোগযোগ করিলে৩/৪ দিনের সময় চায় রিয়াজ ছয়দিন সময় পার হবার পর বিগত ২৪/০২/২০১৯ তারিখে এ,ডি সহ চেকের টাকা দাবি সম্বলিত রেজিস্ট্রি ডাকযোগে নিযোজিত আইনজীবীর মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করিলে পূর্বের মতন তা পেরৎ আসে এমতবস্থায় ২৭/০৩/২০১৯ তারিখে মোকদ্দমার উদ্ভব হয় । উভয়তাদের টাকা ফেরত পাবার আশায় প্রতিনিয়ত র্কোটের বারিন্ধায় গুরছেন ভোক্তভোগীরা। উলেক্ষ্য প্রতারক সাইদুল এ প্রতারণা শুরু করেন অনেক আগে থেকেই যার ১টি সংবাদ প্রকাশ করেন ২০১৬ সনে অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকায়,এরপর কিছু দিন আত্যগোপনে থেকে পটুয়াখালীর চরকাজলের আরেক প্রতারক আতিকের সাথে মিলে আবার ঢাকার মিরপুরে ভিন্ন নামে নতুন ভাবে ডিজিটাল আর্ন্তজাতিক মানববাধিকার ফাউন্ডসেনের নামের আড়ালে শুরু করে তাদের প্রতারণার নতুন ব্যাবসা।র্বতমানে সাইদুলের প্রতারণায় সব কিছু হাড়িয়ে পথে বসেছেন সাধারণ মানুষ আর প্রতি নিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছে,সুশীল সমাজ মনে করছেন প্রতারক সাইদুলের লাগাম টেনে না ধরলে না জানি আরো কত মানুষ তার প্রতারণার শিকার হয়।এবিষয়ে মুঠোফোনে কথা হয় অভিযুক্ত মো: সাইদুর হাওলাদারের সাথে তিনি বলেন আমার বিরুদ্ধে এ অভিযোগ মিথ্যা ও বিত্তিহিন বলে বিষয়টি অসিকার করেন।
Leave a Reply